নবীউল্লাহ নবী আরও বলেন, ‘২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল। যাত্রাবাড়ী ছিল এই আন্দোলনের অন্যতম ঘাঁটি। এখান থেকেই স্বৈরাচার সরকারের পতন তরান্বিত হয়। এই আন্দোলনে বহু ছাত্র-যুবক, নেতাকর্মী শহীদ হয়েছেন। প্রায় এক থেকে দেড় হাজার ছাত্র-যুবক শহীদ হয়েছেন।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী বা দল দাবি করে এই আন্দোলন তারা একাই করেছে। আমাদের বিএনপি, ছাত্রদলের কর্মীরা কি ছিল না? বিএনপির অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা কি ছিল না? সবাই উপস্থিত ছিল।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনুর সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনুর রশীদ এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল।