আ স ম আবদুর রব বলেন, “ছাত্ররাজনীতি কখনোই ব্যক্তিগত, দলীয় বা গোষ্ঠীগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার খেলা হতে পারে না। রাজনীতি হচ্ছে ন্যায়, শিক্ষা ও মানুষের মর্যাদার জন্য লড়াই। ক্ষমতার লড়াইকে প্রাধান্য দিলে রাজনীতি স্বার্থনির্ভর ও স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে ওঠে। তবে জনগণের স্বপ্ন ও ন্যায়কে কেন্দ্রে রাখলে রাজনীতি হয়ে ওঠে একটি নৈতিক প্রক্রিয়া, যা সমাজের দীর্ঘমেয়াদি কল্যাণ, শিক্ষা ও গণমুখী শক্তিকে প্রসারিত করে।”
সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বৈ. স)-এর সাবেক সভাপতি শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, “ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের অপ্রত্যাশিত জয় এবং বিএনপিসহ জুলাই অভ্যুত্থানপন্থি শক্তির পরাজয় শুধু একটি সাংগঠনিক দৃশ্য নয়; এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির নৈতিক ভিত্তি ও দার্শনিক দিকনির্দেশনার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার মুহূর্ত। এই বাস্তবতার আলোকে পুরোনো রাজনীতি ও কৌশল অতিক্রম করে সমাজ উপযোগী রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে নীতি ও কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।”
সৌজন্য সাক্ষাতে জেএসডির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি তানিয়া রব উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছাত্রলীগ (বৈ. স)-এর নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাহিদ হাসান রিমন, মোহাম্মদ রুবন আকরাম, আসিফুল ইসলাম রিয়াজ, ইমতিয়াজ আহমেদ সিয়াম, সাইফ তাসনিম চৌধুরী, তারেক রহমান, জাহিদুল ইসলাম রিয়াজ, মেহেদী হাসান, আশরাফুল আলম জুয়েল, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।