রিজভী বলেন, “আমরা ১/১১ সরকারের সংস্কারের কথা ভুলিনি। তৎকালীন সিইসি শামসুল হুদা বিএনপির গঠনতন্ত্র ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। সেই সংস্কারের ফলে এমন একটি সরকার ক্ষমতায় এসেছিল, যা দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল, অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছিল এবং ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলম, জাকির, সুমনসহ অসংখ্য বিএনপি নেতাকর্মীকে গুম ও হত্যার শিকার করেছিল।”
তিনি আরও বলেন, “শেখ হাসিনার সরকার মানুষের ভোটাধিকার ও বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। আমরা এমন সংস্কার চাই না। দেশ ও জনগণের স্বার্থে প্রয়োজনীয় সংস্কারের বিরোধিতা বিএনপি করে না। তবে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানাচ্ছি।”
রিজভী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। তার দেখানো পথে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন সম্ভব হয়েছে।
দোয়া মাহফিলে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসানের পরিচালনায় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল। এ সময় ইয়াসিন আলী, ডা. জাহিদুল কবিরসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।