শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫

বগুড়ায় বিএনপি কার্যালয়ে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতার শো-অ্যারেস্ট

বগুড়ার নবাববাড়ি সড়কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকে গ্রেফতার দেখানোর (শো-অ্যারেস্ট) আদেশ দিয়েছেন আদালত। বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই আদেশ প্রদান করেন।

শুক্রবার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাজিব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার দেখানো তিন নেতা হলেন— বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম এবং নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও সাংবাদিক ফিরোজ কামাল ফারুক।

পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বগুড়া শহরের নবাববাড়ি সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় আমিনুল ইসলাম ডাবলু, আমিনুল ইসলাম এবং ফিরোজ কামাল ফারুককে অভিযুক্ত করা হয়।

তাদের গ্রেফতার দেখানোর জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাজিব হোসেন বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিনজনকে শো-অ্যারেস্ট দেখিয়ে হাজতি পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই ঘটনা স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে মামলার তদন্ত এখনও চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বগুড়ার নবাববাড়ি সড়কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকে গ্রেফতার দেখানোর (শো-অ্যারেস্ট) আদেশ দিয়েছেন আদালত। বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই আদেশ প্রদান করেন।

শুক্রবার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাজিব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার দেখানো তিন নেতা হলেন— বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম এবং নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও সাংবাদিক ফিরোজ কামাল ফারুক।

পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বগুড়া শহরের নবাববাড়ি সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় আমিনুল ইসলাম ডাবলু, আমিনুল ইসলাম এবং ফিরোজ কামাল ফারুককে অভিযুক্ত করা হয়।

তাদের গ্রেফতার দেখানোর জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাজিব হোসেন বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিনজনকে শো-অ্যারেস্ট দেখিয়ে হাজতি পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই ঘটনা স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে মামলার তদন্ত এখনও চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বগুড়ার নবাববাড়ি সড়কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকে গ্রেফতার দেখানোর (শো-অ্যারেস্ট) আদেশ দিয়েছেন আদালত। বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই আদেশ প্রদান করেন।

শুক্রবার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাজিব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার দেখানো তিন নেতা হলেন— বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম এবং নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও সাংবাদিক ফিরোজ কামাল ফারুক।

পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বগুড়া শহরের নবাববাড়ি সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় আমিনুল ইসলাম ডাবলু, আমিনুল ইসলাম এবং ফিরোজ কামাল ফারুককে অভিযুক্ত করা হয়।

তাদের গ্রেফতার দেখানোর জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাজিব হোসেন বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিনজনকে শো-অ্যারেস্ট দেখিয়ে হাজতি পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই ঘটনা স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে মামলার তদন্ত এখনও চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।


Share This Post

শেয়ার করুন

Author:

Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.