লাইভে নীলা বলেন, “আমি বারবার বলছি— যদি আমি আন্তরিক ক্ষমা বা অনুশোচনা প্রকাশ না পাই, তাহলে আমি তুষারের নগ্ন ভিডিওটি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে বাধ্য হবো।” তিনি আরও বলেন, “তুষার ও এনসিপির যারা আমাকে নিয়ে নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে, তাদের উদ্দেশে বলতে চাই— আপনারা যদি মিথ্যা প্রচারণা থেকে বিরত না থাকেন, তাহলে আমি বাধ্য হবো তুষার আমার সাথে নেপালে বসে যেসব ভিডিও পাঠিয়েছে, যেসব নগ্ন জিনিস আমার কাছে আছে, সেগুলো প্রকাশ করতে। তখন কোথায় গিয়ে আপনারা প্রিটেন্ড করবেন, আমি জানি না। আমি সতর্ক করছি— তুষার যেন জনসম্মুখে আমাকে ক্ষমা চায়। আমি যা প্রকাশ করছি, সেগুলো কিন্তু বানোয়াট নয়।”
এর আগে নীলা ফেসবুকে এক পোস্টে জানিয়েছিলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় তার অনুমতি ছাড়াই ভর্তি ফরমে স্বামীর নামের জায়গায় সারোয়ার তুষারের নাম বসানো হয়েছিল। এই ঘটনাকে তিনি জালিয়াতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে অভিহিত করেন।
এই অভিযোগ এবং হুমকি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এ বিষয়ে সারোয়ার তুষার বা এনসিপির পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।