সেলিম ভূঁইয়ার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের ২০ জুন, যখন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মো. আবদুল ওয়াদুদ রমনা মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয় যে, সেলিম ভূঁইয়া দুদকে জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে এক কোটি ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩২ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। দুদকের অনুসন্ধানে তার নামে ৪ কোটি ৪৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪১৩ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া যায়। এর মধ্যে এক কোটি ৩১ লাখ ৮৮৩ টাকার সম্পদের উৎস প্রমাণ করতে ব্যর্থতার কারণে তা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, এজাহারে উল্লেখ রয়েছে।
তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০২৩ সালের ২৪ অগাস্ট সেলিম ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।